Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - imran986

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9
16
Nutrition and Food Engineering / The Best Anti-Anxiety Foods
« on: December 31, 2017, 03:23:03 PM »
Anxiety is an evolutionary response that helped us to avoid predators and other dangers in the wild. It is caused by the fight or flight response which itself is triggered by a range of troubling stimuli and stressors. However, while the stress response and anxiety is one that was once adaptive and helpful to us for our everyday survival, it is also one that is largely misplaced and unhelpful in today’s modern world. The reason for this is that we are no longer being chased by lions or leaping through trees where increased alertness and a god helping of fear helped, but are instead pursued by deadlines, bosses and relationship difficulties – any of which are made worse by an inability to focus or concentrate.

For some people the problem is worse than for others, and while a little anxiety on and off is something we all have to live with, for some of us the problem is great enough to prevent us functioning as regular members of society or from succeeding in our careers and love lives. At this point anxiety is something we need to address.

There are many factors that contribute to anxiety, from our general disposition, to our coping methods, to our particular hormonal cocktail in the brain. Here we are going to address one element that many people forget when addressing anxiety however – diet.

How Diet Affects Anxiety

There are many ways in which our diet can affect our anxiety levels. For instance any foods that include stimulants such as caffeine are something that need to be avoided. The reason for this is that stimulants increase our heart rate and trigger the ‘fight or flight’ response that we associate with stress through the release of adrenaline. Likewise our diet can affect our blood sugar levels, our cholesterol and our general health which can all contribute to mood. Here we will look at some great anti-anxiety foods which might help you to feel happier and more relaxed almost instantly.

Bananas

Bananas are great for raising our mood and particularly bananas that are ripe and have black patches. The reason for this is that those black patches indicate concentrations of dopamine – dopamine being a happiness hormone that acts as a natural antidepressant. Furthermore bananas are a good source of carbs…

Complex Carbs

Complex carbs are sources of energy that the body breaks down slowly resulting in a steady stream of energy that keeps going and that doesn’t cause a slump. This is important as low blood sugar can cause many symptoms of both anxiety and depression. Complex carbs are carbs such as bread or pasta, while simple carbs are things like sugar and cake. You should avoid these simple carbs as they cause a sudden ‘sugar high’ as all the glucose is absorbed at once (because it’s already in a sugary form) and this then causes the mind to race before causing an insulin spike which uses up all the sugar and leaves us even more depleted than before. When it comes to blood sugar – slow and steady certainly wins the race.

Milk

Milk contains melatonin, melatonin being the chemical in the brain that signals when it’s time for sleep. This then helps to relax the body and mind and is perfect if anxiety is preventing you from dozing off.

Peaches

Peaches contain a natural sedative which can help to reduce stress and anxiety and which can also help you to relax before bed.

Fiber

Eating a lot of fiber can help to reduce cholesterol and blood pressure, which enables the blood to flow more easily through the body while maintaining a steady and gentle heart rate. Furthermore it can help to clear out other areas of the body, such as the intestinal tract, which can have positive effects on mood as well.

Red Meat

Red meat helps to increase our production of testosterone, which can help us to feel more confident and aggressive – a great counter to feelings of anxiety.

Vitamins and Minerals

You should also ensure to eat lots of vitamins and minerals which will improve your health and your mood in a variety of ways. Vitamins B6 for instance will help you to get more energy from your foods, while the mineral magnesium has been shown to be important for regulating the mood.

17
বাংলাদেশ ক্যান্সার সচেতনতা ফোরাম ও রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ‘ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮১’ যৌথভাবে মঙ্গলবার স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস পালন করে।

এই উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক এবং জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের ক্যান্সার ইপিডেমিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন স্তন ক্যান্সার বিষয়ক নানা তথ্য তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, “বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। আমাদের দেশে চল্লিশের পরই এটি হতে দেখা যায়। নিঃসন্তান নারীদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে।”

সন্তানকে বুকের দুধ না খাওয়ানোর অভ্যাস, অতিরিক্ত ওজন, শারীরিক পরিশ্রমের অনভ্যাস এবং শাক সবজি ও ফলমূল কম খেয়ে চর্বি ও প্রাণীজ আমিষ জাতীয় খাবার বেশি খেলে তাও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় বলে জানান তিনি।

কারও পরিবারের মা, খালা, বড় বোন আক্রান্ত হলেও তার স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে বলেও সতর্ক করেন এই চিকিৎসক।
 স্তন ক্যান্সারের মতো রোগ প্রতিরোধে বয়স চল্লিশ পেরোনোর সময়টাতে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রায় কিছুটা পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেন হাবিবুল্লাহ তালুকদার।
অনুষ্ঠানে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ‘ডিস্ট্রক্ট ৩২৮১’ এর গভর্নর এফ এইচ আরিফ বলেন, নারী ক্যান্সার রোগীদের মধ্যে ২৪ শতাংশই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত। এসব রোগীদের অনেকেই বুঝতেই পারেন না যে তাদের স্তন ক্যান্সার হয়েছে।

“আমাদের মা-বোনেরা লজ্জা থেকেও অনেক সময় এ বিষয়গুলো থেকে দূরে থাকে। আর সে কারণেই দেখা যায়, দেরিতে ধরা পড়ায় এর নিরাময় কঠিন হয়ে পড়ে।”

তাই যেসব নারীরা রোগটি নিজেরা শনাক্ত করতে পারেন না, ২০ বছরের পর থেকে তাদের প্রতি মাসে একবার করে স্তন পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন তিনি।

নারীদের বেশি হলেও স্তন ক্যান্সার পুরুষদেরও হতে পারে বলে সতর্কবার্তা আসে আরিফের কাছ থেকে।

অনুষ্ঠানে সেন্টার ফর ক্যান্সার অ্যান্ড প্রিভেনশন রিসার্চের (সিসিপিআর) নির্বাহী পরিচালক মোসাররত জাহান সৌরভ, ইয়াং ‍উইমেন ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের (ওয়াইডব্লিউসিএ) এর সম্পাদক মনিষা সরকার, ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম ফর উইমেন (ক্যাপ) এর সভাপতি মুছা করিম রিপনও উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে উত্তরা পর্যন্ত ‘গোলাপী সড়ক’ শোভাযাত্রার মাধ্যমে ১৫টি স্থানে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষকে স্তন ক্যান্সার সচেতনতামূলক প্রচারপত্র বিলি করা হয়।

https://bangla.bdnews24.com/health/article1406191.bdnews

18
১৩ সপ্তাহ:
অভিনন্দন!!! আপনার দ্বিতীয় তিন মাসের প্রথম সপ্তাহ।খাবারের রুচি বেড়ে যেতে পারে বা বমি ভাবের কারনে অরুচি দেখা দিতে পারে।টক,মসলাদার বা মিস্টি খাবারের প্রতি আসক্তি দেখা দিতে পারে।বমি ভাব কমে যাবে ও আগের চেয়ে কিছুটা সুস্থ বোধ করবেন।
১৪ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার নড়াচড়া অনুভব করবেন। এই সময় বাচ্চা ৯-১০ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ৫০ গ্রামের মত হয়।এই সময় বাচ্চা শ্বাস প্রশ্বাস নেয় ও অ্যামিওনিটিক ফ্লুইড গ্রহন করে।এটি বাচ্চার শ্বসনতন্ত্র ও খাদ্যতন্ত্র গঠনে সাহায্য করে। ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে ও পায়ে ব্যথা হতে পারে। হালকা ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যাবে।
১৫ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চা ৯-১০ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ১০০ গ্রামের মত হয়।বাচ্চার ত্বক খুবই পাতলা হয় এবং চুল উঠতে শুরু করে।এই সময় বমি বমি ভাব কমে আসবে ও আগের চেয়ে সুস্থ অনুবভ করবেন।হাত ও পায়ে পানি আসতে পারে। এক্ষেত্রে হালকা ব্যায়াম, সাতাঁর বা হাটাহাটি করতে পারেন এবং অবশ্যই নিয়মিত ৮ গ্লাসের মত পানি পান করবেন।
১৬ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চা ১১-১২ সে. মি. লম্বা হয়। এই সময় বাচ্চার কান ও চোখ সঠিক অবস্থানে আসে । হাত ও পায়ের নখ তৈরী হয়।কোমরে ব্যাথা অনুভব করতে পারেন।এই ক্ষেত্রে বাম দিকে কাত হয়ে ঘুমাবেন। এক জায়গায় অনেকক্ষন দাড়িয়ে থাকবেন না এবং বসার পরে পা ছড়িয়ে দিন ।দাঁতের মাড়ি ফুলে যেতে পারে বা রক্ত পড়তে পারে। দাঁতের সঠিক যত্ন নিন ও ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিন।
১৭ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চা ১৩.৫ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ১৫০ গ্রামের মত হয়।পেটের নিচে অংশে ব্যথা হতে পারে কারন বাচ্চার বৃদ্ধির সাথে সাথে পেশীর উপর চাপ পড়ে।কোমরে ও হাত পায়ে ব্যাথার অনুভূতি থাকতে পারে।আপনার ক্ষুধা বেড়ে যেতে পারে। বুকজ্বালা পোড়া হলে একাসাথে বেশী খাবার খাবেন না ও খাবার পরপর শুয়ে পড়বেন না।
১৮ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চা ১৫ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ২৫০ গ্রামের মত হয়।এই সময় বাচ্চা শব্দ শুনতে পায় ও নড়াচড়া করার সুযোগ পায়।মাথা ঘুরাতে পারে, সাদা রংয়ের vaginal discharge বের হতে পারে।যদি vaginal discharge এর রং পরিবর্তন হয় এবং চুলকনি ও দুর্গন্ধ থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
১৯ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৩০০ গ্রামের মত হয় ও ১৬ সে. মি. লম্বা হয় । এই সময় বাচ্চার ত্বকে সাদা ক্রিমের মত পদার্থের প্রলেপ দেখা যায়। এটা বাচ্চার ত্বককে অ্যামিওনিটিক ফ্লুইডের এফেক্ট থেকে রক্ষা করে।যথাসম্ভব বিশ্রাম নেয়ার চেষ্টা করুন।
২০ সপ্তাহ:
অভিনন্দন !! আপনি গর্ভকলীন সময়ে অর্ধেক সময় পার করে ফেলেছেন।এই সপ্তাহে বাচ্চা ১৮ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ৩৫০ গ্রামের মত হয়।ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে ও দু:স্বপ্ন দেখতে পারেন। নিজেকে মানসিকভাবে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন।যেহেতু বাচ্চা খুব দ্রুত বাড়তে থাকে তাই এটি ফুসফুসে চাপ সৃষ্টি। এই জন্য শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
২১ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৩৫০-৪২৫ গ্রামের মত হয় ও ১৯ সে. মি. লম্বা হয়। বাচ্চার চোখের পাপড়ি ও ভ্রু যুগল তৈরী হতে শুরু করে।বাচ্চার নড়াচড়া আগের চেয়ে বেশী অনুভব করবেন।এই সময়ে বাচ্চা স্বাদগ্রন্থি তৈরী হতে শুরু করে তাই মায়ের বিভিন্ন স্বাদের খাবার খাওয়া্ উচিত।
২২ সপ্তাহ:
আপনার ২য় তিন মাস প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এই সময় আপনি নতুন বাচ্চার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরূ করতে পারেন। এই সপ্তাহে বাচ্চা ২০ সে. মি. লম্বা হয় ও ওজন ৪২৫-৫০০ গ্রামের মত হয়।আপনার ওজন এখন থেকে দ্রুত বাড়তে থাকবে। এই সময় বাচ্চার ঠোঁটের গঠন সর্ম্পূণ হয়।ডায়াবেটিস টেস্ট করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন (২৪-২৮ সপ্তাহের মধ্যে করাবেন)
২৩ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৫০০-৬০০ গ্রামের মত হয় ও ২১ সে. মি. লম্বা হয়।বাচ্চার ফুসফুসের বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে।বাচ্চা আপনার কথা ও হৃদস্পন্দন শুনতে পায়।পায়ে পানি আসতে পারে ও কোমরে ব্যথা থাকে।দাঁত থেকে রক্ত পড়তে পারে তাই দাঁতের যত্ন নিন।
২৪ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৬০০-৭০০ গ্রামের মত হয় ও ২২ সে. মি. লম্বা হয়। বাচ্চার চোখের গঠন সম্পূর্ণ হয়। এই সময় বুক জ্বালাপোড়া,পেশীতে ব্যথা, মাথা ঘুরানো ও অবসাদ অনুবভ করতে পারেন।চোখে শুস্ক ভাব, কচকচে ভাব ও আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা আসতে পারে।শরীরে স্ট্রেচ মার্ক দেখা যায় বিশেষ করে পেটে এবং হালকা চুলকানিও হতে পারে।এই সময় লোশন বা ক্রীম মাখতে পারেন এতে করে চুলকানি কমবে।
২৫ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৭০০-৮০০ গ্রামের মত হয় ও ২৩ সে. মি. লম্বা হয়।এই সময় বাচ্চার বিভিন্ন ইন্দ্রিয় যেমন চোখ, নাক, কান ও জিহ্বা পূর্ণতা পেতে শুরু করে।বারবার প্রসাবের বেগ হওয়া বা প্রসাবে জ্বালাপোড়া মূত্রনালীর সংক্রমণ বা ইউরিনারি ট্রাক্টে ইনফেকশনের লক্ষন। এই লক্ষনগুলোকে পর্যবেক্ষন করুন ও ডাক্তরের পরামর্শ নিন।কোন হাসপাতালে ডেলিভারী করাতে চান তা এখন থেকেই ঠিক করে নিতে পারেন।
২৬ সপ্তাহ:
এই সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ৮৫০-১০০০ গ্রামের মত হয় ও ২৪ সে. মি. লম্বা হয়।এই সপ্তাহে বাচ্চা প্রথমবারের চোখ খুলতে পারে। যদিও মায়ের গর্ভে দেখার তেমন কিছুই নেই কিন্তু কোন তীব্র আলো মায়ের গর্ভে পড়ে তাহলে তা সনাক্ত করতে পারে।মায়ের খাবারের প্রতি বেশী যত্নশীল হতে হবে।অল্প অল্প করে বার বার খাবেন এতে করে আপনার ব্লাড সুগার লেভেল ঠিক থাকবে এবং ক্লান্তি অনুভব করবেন না।আগামী সপ্তাহ থেকে আপনার তৃতীয় তিন মাস শুরু হবে।

19
Nutrition and Food Engineering / Jack fruit's Nutritional Value
« on: July 26, 2017, 12:43:32 PM »
 :D :D :D

20
স্বাস্থ্য বিষয়ক এমন অনেক ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে যা যুগের পর যুগ প্রচলিত...... এসকল ভ্রান্ত ধারনা গর্ভবতী মায়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর.....
নারীর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হল গর্ভাবস্থা...... শিশুর জীবন কিভাবে গড়ে উঠবে তা অনেকটাই নির্ভর করে এসময়ের ধ্যান-ধারনা, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদির উপর......ভাবা হয়ে থাকে, অশিক্ষিত লোকেরাই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হয়.......কিন্তু বিভিন্ন ঘটনা পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যায় শিক্ষিত ব্যক্তিরাও নানান ভুল ধারনার শিকার হয়..... কুসংস্কার মুক্ত হতে হলে প্রথমত মা ও পরিবারের সদস্যদের সঠিক তথ্য জানতে হবে.......এ ব্যাপারে চিকিৎসক এর পরামর্শ গ্রহন করা অধিক উপযুক্ত.....
বিভিন্ন প্রকার কুসংস্কারঃ
কখনো ধর্মীয়, কখনো পারিবারিক প্রথার কারনে কিছু মানুষ খুব প্রাচীন এবং অকেজো ধ্যান-ধারনা আঁকড়ে ধরে থাকেন..... তাদের কাছে এসবের মূল্য অনেক বেশি....তারা এসব প্রথা গুলোকে এমনভাবে গেঁড়ে বসে আছেন যে গর্ভবতী মা বা শিশুর জন্য ক্ষতিকর জেনেও এসব মেনে চলার উপর বেশি জোর দেন........ফলে মা ও শিশুর মৃত্যুর কারনও হতে পারে....... আবার কিছু কুসংস্কার আছে এমন যা ক্ষতিকর না হলেও নিতান্তই হাস্যকর এবং অযৌক্তিক....
★গর্ভাবস্থায় খাবার নিয়ে কুসংস্কারঃ
গর্ভকালীন সময়ে ভুল ধারনাবশত মায়েরা কম খাবার গ্রহন করে। এতে নাকি বাচ্চার জন্মগ্রহনে সুবিধা হয়, জন্মদানে কষ্ট কম হয়। ফলে দেখা যায়, মায়ের শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যায়, বাচ্চার ওজন কম হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয়, শিশু বার বার অসুস্থ হয়ে পড়ে। গর্ভবতী অবস্থায় খাবারের পরিমান খুব বেশি বাড়ানোর প্রয়োজন নাই, তবে পুষ্টিকর খাদ্য যেমন- মাছ, মাংস, ডিম, শাক-সব্জি ইত্যাদি রাখা দরকার।
আনারস খেলে গর্ভপাত হয়, নারিকেল গ্রহন করলে বাচ্চা অন্ধ হয় অথবা হাসের ডিম খেলে শ্বাসকষ্ট হয় ইত্যাদি খাদ্য সংক্রান্ত ভুল ধারনা রয়েছে। অনেকে গরম খাবার গ্রহনে বিরত থাকতে বলেন। বিশেষ করে হিন্দু মায়েরা এসময় মাছ-মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকেন।
সন্তান প্রসবের পর কোন কোন এলাকায় মাকে শুধু শুকনো খাবার অল্প পরিমানে দেওয়া হয়। কোথাও একটু ঘি-ভাত বা কালজিরা-ভাত দেওয়া হয়। অনেকে মনে করেন, সবজি, মাছ-মাংস খেলে বাচ্চার পেট কামড়াবে। আরও মনে করা হয় পানি ও তরল খাবার বেশি খেলে শরীরের রস টানবে না।
★ কিছু কুসংস্কার যা গর্ভবতী মায়ের জন্য ক্ষতিকরঃ
#খাসির মাংস বা অন্য যে কোন খাবার খাওয়ার সাথে বাচ্চার শরীরে লোম বেশি হওয়ার সম্পর্ক নেই। খাসির মাংস আমিষের ভাল উৎস। অনেকের গরুর মাংসে এলারজি থাকে তারা খাসির মাংস খান। ভুল ধারনার কারনে মা ও শিশু উভয়েই পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েন।
#সামুদ্রিক মাছের ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। এতে থাকে খুব উপকারি ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিড যা বাচ্চার মস্তিষ্ক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ।
#জোড়া কলা খেলে জোড়া বাচ্চা হয়! কথাটি নিতান্তই হাস্যকর।
গর্ভাবস্থায় শিশু তার মায়ের শরীর থেকে পুষ্টি নেয়। এসময় মায়ের চাহিদা বাড়ে। পুষ্টির অভাবে শিশুর মস্তিষ্ক ঠিকমত গঠন হয়না। ফলে বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ হয় না। বলা হয়ে থাকে, অন্য সময় মা যে পরিমান খান গর্ভকালীন তার চেয়ে প্রতি বেলায় এক মুঠো খাবার বেশি খেতে হবে। সন্তান প্রসবের পরও অতিরিক্ত খাবার খেতে হয়। প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত পানি ও তরল পানের। তা না হলে শিশু মায়ের বুকের পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ পাবে না।
★নজরঃ
কিছু পুরাতন ধ্যান-ধারনা সম্পন্ন ব্যক্তিদের মাঝে একটি অনুভব কাজ করে যে, ‘নজর’ লেগে বাচ্চা ও মায়ের ক্ষতি হয়! তাই মাকে অনেক সময় তার গর্ভবতী হওয়ার খবরটি চেপে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু, গর্ভাবস্থা চেপে যাওয়ার মত বিষয় না। বরং এটি মায়ের জন্য অত্যন্ত আনন্দের খবর যা সে সবার সাথে ভাগ করতে চায়। ভুল ধারনার শিকার হয়ে মা এবং গর্ভে অবস্থানকারী শিশুর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
★চাঁদ-সূর্যের অবস্থানঃ
চন্দ্র-গ্রহন, সূর্য-গ্রহন, ঠিক মধ্যদুপুর, সন্ধ্যাবেলা ইত্যাদি সময়ে বাইরে যাওয়া যাবে না! এমন কথা আমরা প্রায়শই শুনে থাকি। কিন্তু একথাটির কতটুকু ভিত্তি আছে তা বিবেচনা যোগ্য। গ্রহনের সময় খাওয়া যাবে না, কাজ করা যাবে না এমন প্রথা একেবারেই ঠিক নয়। সূর্যগ্রহন যদি কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হয় এবং এ অবস্থায় গর্ভবতী নারীর ক্ষুধা পায় তখন কি করবেন? প্রথার দোহাই দিয়ে এসব অনুচিত।
★বাচ্চার লিঙ্গঃ
বাবার শরীর থেকে আসা শুক্রাণুর মাধ্যমে নির্ধারিত হয় বাচ্চা ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে। আমাদের দেশে মেয়ে সন্তান জন্ম নিলে মাকে দোষারোপ করা হয়। আমরা এটা বুঝতে চাইনা যে, বাচ্চার লিঙ্গ নির্ধারণে মায়ের কোন হাত নেই। এটি আমাদের দেশের একটি প্রচলিত এবং ক্ষতিকর কুসংস্কার।
★ব্যায়ামঃ
শরীরকে যথেষ্ট সক্রিয় না রাখলে মা ও শিশু উভয়েই ক্ষতির সম্মুখিন হয়। গর্ভাবস্থায় শরীর সুস্থ রাখতে হালকা ব্যায়াম জরুরি। এতে শিশুর শরীরও ভাল থাকে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হাল্কা থেকে মাঝারি ব্যায়াম করা ভাল। অনেক পরিবার আছে যারা এসময়ে ব্যায়ামের কথা শুনলেই নাকচ করে দেয়।
এসব ছাড়াও আরও আছে যেমনঃ কোন সমস্যা হলে তাকে তাবিজ-কবচ পড়ানো, ঝড়-ফুঁক করানো ইত্যাদি.......
আমাদের মনে রাখতে হবে যে, মা এবং শিশুর ক্ষতি হয় এমন কিছুই করা যাবে না....... কোন রকম আশঙ্খা দেখা দিলেই ডাক্তারের কাছে নেওয়া দরকার.......কুসংস্কার দূর করতে শিক্ষা, প্রচার মাধ্যম ও চিকিৎসকদের মাধ্যমে পরিবারের মা-বাবা, দাদি-নানি সহ অন্যান্যদের সচেতন করতে হবে....
একমাত্র সচেতনতাই পারে কুসংস্কার গুলোকে দূর করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে......

21
Tea is a comparatively healthy alternative to coffee and soda. Lemon is nature’s antiseptic and is packed with vitamin C, and honey is nature’s energy booster. Thus, honey and lemon tea have several health benefits. Apart from the health benefits, this herbal tea has a pleasant sweet and sour taste.

Honey not only acts as a natural energy booster but improves the immune system. It provides strength to the body because of its carbohydrate content. Honey has the power to keep the sugar levels constant, and the glucose in the honey can be absorbed easily by the body. Besides, honey is a natural remedy for several ailments like cuts, burns, hangovers, sore throats, sleeplessness, etc. Lemon also has antiviral and antibacterial properties and it is a good antioxidant. Thus, both lemon and honey with their immune strengthening properties help to fight common ailments.

Benefits of Honey Lemon Tea
Honey and lemon tea uses the benefits of both honey and lemon to help the body and mind. The benefits of lemon honey tea include the following:

Honey lemon tea acts as a body cleanser and removes toxins from the body.
It aids in digestion and provide a calming effect on the stomach.
It detoxifies the body and boosts the immune system of the body
Honey and lemon tea is an effective home remedy for common ailments like colds and sore throats. This is because it is packed with antioxidants, vitamins and minerals. Honey lemon tea also relieves coughs effectively. This herbal tea is full of natural enzymes and vitamin C from lemon and honey that help coat the throat and soothe it.
It helps to cure skin disorders and reduce acne due to its antioxidant property.
It helps to lose weight as both honey and lemon are fat burning foods.
Honey lemon tea helps not only to energize the body but also energize the mind, owing to its calming effect.
Antioxidants in honey and lemon tea can reduce the risks of skin cancer and help in maintaining a healthy skin.
Owing to its antibacterial, antifungal and natural antioxidant properties, honey lemon tea helps to prevent infections and diseases.
An excess of consumption of alcohol can lead to a hangover, an unpleasant, bad taste in the mouth and an uneasy stomach. Lemon honey tea is an excellent remedy for hangovers. The fructose in honey prevents rapid changes in alcohol levels.
Honey Lemon Tea Recipe
Honey lemon tea recipe is simple. Boil the water and add tea leaves. Drain the boiled tea into a cup and add honey to it. Add one spoon of lemon juice to this. You can prepare this great energy booster in microwave as well.

Take water in a mug and add honey and microwave it for 1 minute and 30 seconds.

Add lime juice and stir well till the honey gets dissolved. Adding sugar is optional.

Drinking honey and lemon tea in the morning on an empty stomach can be very beneficial. It works as an excellent detox agent. Besides cleansing your body, it can uplift your mood and can drive out lethargy.

Calories in Honey Lemon Tea
Several types honey lemon tea are available. A cup of honey and lemon tea without any sweetener will have 64 calories, whereas 16 oz. bottle of iced tea will have 160 calories. Thus, honey lemon tea is also a good option for those who are looking to lose weight as it has far fewer calories than other beverages.

It is always best to check with your doctor before making any drastic dietary changes.

References

http://www.umm.edu/patiented/articles/how_acute_sinusitis_treated_000062_8.htm

http://www.umm.edu/patiented/articles/how_symptoms_of_colds_mild_flu_treated_000094_6.htm

22
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মানব শরীরের জন্য ফরমালিনের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণ করেছে শূন্য দশমিক ১৫ পিপিএম।

অথচ ডিএমপি, বিএসটিআই ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর সহনীয় মাত্রা বানিয়ে নিয়েছে ২ পিপিএম। যা আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে প্রায় ১৪ গুণ বেশি!

খাদ্যে ফরমালিনবিরোধী অভিযানে নিরাপদ খাদ্য আইনের (২০১৩) ২৩ ধারাকে ব্যবহার করা হয়। এতে উল্লেখ আছে, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য (যেমন— ক্যালসিয়াম কার্বাইড, ফরমালিন, সোডিয়াম সাইক্লামেট), কীটনাশক (ডিডিটি, পিসিবি তেল) বা অন্য কোনো বিষাক্ত দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্যদ্রব্য মজুদ, বিপণন বা বিক্রি করা যাবে না।

সংশয় আর আতঙ্ক থেকে মুক্ত করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বিভিন্ন ফলের নমুনায় ক্ষতিকর মাত্রায় ফরমালিন পাওয়া যায়নি। আর এই প্রতিষ্ঠানটি মৌসুমি ফলের ওপর পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ চালায়।

পরীক্ষায় তারা ধারণা করে যে, আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, তরমুজ, লেবু, পেঁপে, আনারস, পেয়ারা, জামরুল, বেল, কতবেল ও ডেউয়া ইত্যাদি মৌসুমি ফলের মধ্যে ফরমালিন মেশানো যায় না। তবে আমের মধ্যে মেশানো গেলেও তা খুব অল্প পরিমাণে মেশানো যায়। আর তা যদি খাওয়ার আগে পানিতে ভালভাবে ধুয়ে নেয়া যায় তাহলে আর কোনো ভয় থাকে না।

জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে ২৭টি ফলের নমুনা পরীক্ষা করেছে। এর মধ্যে ১৬টি নমুনা আমের, ৬টি লিচুর ও কলা, খেজুর, আঙুর, আপেল ও মাল্টার একটি করে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এসব নমুনায় ফরমালডিহাইডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

তবে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটির (ইএফএসএ) নির্ধারিত সহনশীল মাত্রার চেয়ে কম। ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি আমের ক্ষেত্রে ৬ থেকে ৩৫ পিপিএম (পার্টস পার মিলিগ্রাম) সহনশীল বলে মনে করে। ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে ১৬টি আমের নমুনায় ০.৬৫ থেকে ৯.৪৬ পিপিএম পর্যন্ত ফরমালডিহাইড পাওয়া গেছে।

ফুড সেফটি ল্যাবরেটরির পরীক্ষক পান্না ওয়াহেদের ভাষ্য, ফরমালিনের ভয়ে মৌসুমি ফল খাওয়া বাদ দেওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ পরীক্ষায় মাত্রার চেয়ে বেশি ফরমালিন ধরা পড়ছে না। তবে যাঁরা আরো সতর্কতা অবলম্বন করতে চান তাঁরা ধুয়ে খেতে পারেন।

যেভাবে ঘরে বসে খাবার থেকে ফরমালিন দূর করতে পারবেন-
মাছের শরীর থেকে ফরমালিন দূর করতে মাছটি অন্তত ১ ঘণ্টা ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরিক্ষায় দেখা গিয়েছে এতে করে মাছের শরীরে যে ফরমালিন থাকে সেটি প্রায় ৬১% কমে গেছে।

আরও একটি কার্যকর উপায় হল মাছটি রান্না করার আগে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লবন পানিতে ডুবিয়ে রাখা, এতে করে মাছের ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯০% কমে যাবে।

আরও একটি কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে, আপনি যখন চাউল ধুবেন এবং প্রথম বার চাউল ধোবার সময় যে পানি বের হবে সেটি দিয়ে প্রথমে মাছটি ধুয়ে নিন এরপর আবার সাধারণ কলের পানি দিয়ে ধুবেন। দেখবেন এতে করে প্রায় ৭০% ফরমালিন দূর হয়ে যাবে।

কোন ফলমূল খাবার আগে সেটি হালকা গরম এবং লবন মিশ্রিত পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে করে ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯৮% ভাগ দূর হবে (পরিক্ষিত)।

আমাদের দেশে এখন শুঁটকি মাছেও প্রচুর পরিমানে ফরমালিন মেশানো হচ্ছে। শুঁটকি মাছ থেকে ফরমালিন দূর করতে ঠিক একই রকম পন্থা অবলম্বম করবেন। প্রথমে ১ ঘণ্টা লবন মিশ্রিত হালকা গরম পানিতে পরে ১০ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ফরমালিন তো দূর হবেই পাশাপাশি মাছের স্বাদও বাড়বে।

অনেক সময় ফলমুলে বিশেষ করে আম, লিচুতে স্প্রে করার মাধ্যমে ফরমালিন দেয়া হয়। সেজন্য গাড় বা উজ্জল রঙের ফল কেনা থেকে বিরত থাকুন।

23
গলা জ্বালাপোড়া বা পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এক ধরনের ওষুধ সেবনে আমাদের কিডনিতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করলেন গবেষকরা।

গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরস (পিপিআইএস) জাতীয় ওষুধ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ তৈরি করে।

নিউইয়র্কের স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক অধ্যাপক প্রদীপ আরোরা ও তার গবেষক দল ৭১ হাজার ৫১৬ রোগীর পরীক্ষা করেন,

যাদের মধ্যে ২৪ হাজার ১৪৯ জন দীর্ঘমেয়াদি কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত। এসব রোগীর মধ্যে ২৫ শতাংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেছেন।

পিপিআই জাতীয় ওষুধ ব্যবহারকারী মধ্যে ১০ শতাংশের কিডনি রোগীর ঝুঁকি বাড়ায় এবং ৭৬ শতাংশের ক্ষেত্রে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

প্রদীপ অরোরা বলেন, রোগীদের বৃহৎ একটা অংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেন। যারা স্বাস্থ্য সেবা দেন তাদের এই জাতীয় ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা উচিৎ।

24
রোজ সকালে নিয়ম করে লেবুর পানি খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে সব ধরণের চিকিৎসা শাস্ত্রে। শুধুমাত্র ভিটামিন সি-এর কথাই যদি বলি তাহলে একটি লেবুতে রয়েছে ৩০.৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।

যদিও আমাদের শরীরে ভিটামিন সি-এর দৈনিক চাহিদা পরিমাণ পুরুষদের ৯০ মিলিগ্রাম এবং মহিলাদের ৭৫ মিলিগ্রাম।

যার অনেকটাই পাওয়া যেতে পারে এই লেবু থেকে। হজমশক্তি বাড়াতে চাইলে প্রথমে আপনাকে শরীরের ভিটামিন সি-র ঘাটতি পূরণ করতে হবে।

একটা জিনিস সবসময় মনে রাখতে হবে যে কখনোই লেবুর সঙ্গে চিনি বা লবণ মেশানো যাবে না। ঘুম থেকে উঠেই যে কিছু না খেয়ে একদম খালি পেটে লেবুর পানি খেতে হবে, এমন কোনও কথা নেই।

খাবার খাওয়ার ঘণ্টাখানেক পরেও খেতে পারেন আপনি লেবুর পানি। শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে রোজ সকালে খালিপেটে লেবুর পানি খাওয়ার চল রয়েছে।

কিন্তু লেবুর পানির আরও অনেক উপকার রয়েছে। আসুন আজ জেনে নেই লেবুর পানির আরও কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা-

১. হজম শক্তি বাড়ায়: রোজ লেবুর পানি খান। আপনার হজমশক্তি ধীরে ধীরে বাড়বে। গ্যাস-অম্বল দূর হবে। কারণ, লেবুর পানি পরিপাক নালির মধ্যে থাকা টক্সিন শরীর থেকে বের করে দেয়।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে: লেবুর মধ্যে রয়েছে ভরপুর ভিটামিন সি। যে কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

৩. এনার্জি জোগায়: লেবুর শরবত খান, ইনস্ট্যান্ট এনার্জি পাবেন। রোজ সকালে যদি লেবুর পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন, মেজাজ ভালো থাকবে। কাজে এনার্জি পাবেন।

৪. ওজন কমাতে: ওজন কমাতে বা মেদ ঝরাতে লেবুর তুলনা নেই। দ্রুত ও দীর্ঘমেয়াদি কাজ দেয়। হালকা গরম পানিতে, লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে আরও ভালো ফল পাবেন।

৫. অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল: হ্যা, এই দু’টি গুণও লেবুর মধ্যে রয়েছে। ফলে, ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ এড়াতে লেবুর পানি খেতে পারেন। বিশেষত, ফ্লু, সর্দিকাশি ও গলাব্যথা হলে।

৬. মস্তিষ্ক সতেজ রাখে: লেবুর মধ্যে রয়েছে অতিমাত্রায় পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম। যা শুধু মস্তিষ্ক নয়, স্নায়ুকেও সতেজ রাখতে সাহায্য করে। চিন্তাশক্তি বাড়ায়। শারীরিক ধকল ও বিষণ্ণতা কাটাতেও পাতিলেবুর তুলনা নেই।

৭. ক্যানসার প্রতিরোধক: লেবুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

http://advicebd.com/bn/health/11083/

25
সব ধরনের খাবারের সঙ্গেই অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস অনেকের। কিন্তু এটি একেবারেই অনুচিত। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দৈনিক ২৩০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ প্রয়োজন নেই। এর বেশি লবণ খেলেই শুরু হয়ে যায় নানা স্বাস্থ্যগত সমস্যা। বাড়তি লবণ খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায়। স্ট্রোক থেকে শুরু করে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা শুরু হতে পারে এ থেকে।
[/color]অতিরিক্ত লবণ খাওয়া অনুচিতজেনে নিন অতিরিক্ত লবণ খাওয়া অনুচিত কেন-
[/color]অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তের সোডিয়াম বেড়ে যায়। ফলে উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা দেখা দেয়।প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরের তরল পদার্থ বিলীন হতে থাকে। এতে হাত ও পায়ে পানি চলে আসে।হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় কাঁচা লবণ।পানিশূন্যতা, ঘনঘন পানির পিপাসা লাগা, বমি ভাব এমনকি ডায়রিয়া পর্যন্ত হতে পারে শরীরে লবণের আধিক্য দেখা দিলে।পাকস্থলী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কাঁচা লবণ অধিক পরিমাণে খেলে।অতিরিক্ত লবণ খেলে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়।[/color]বেশি লবণ খাওয়ার কারণে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে কমতে থাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ। এতে হাড় ক্ষয় হতে থাকে।[/size][/size][/color]

26
পরিবারের কারো সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ করে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে যে কেউ দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে৷ আবার কেউ মানসিকভাবে আঘাত পেয়ে রাগের বশবর্তী হয়ে জীবন ধ্বংসকারী কোন ওষুধ পান করে৷ এছাড়াও বড়দের অসতর্কতার কারণে বাচ্চারা ভুলবশত বিষ পান করে।

প্রায়ই বিষপানের রোগী পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে উলেখযোগ্য: কীটনাশক পান করা, অনেক পরিমাণে ঘুমের ঔষধ খাওয়া, কেরোসিন পান করা, ধুতরার বীজ খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া, কোনো ঔষধ ভুলক্রমে বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলা, বিষাক্ত মদ্যপান বা অতিরিক্ত মদপান ইত্যাদি৷ বিষপানের রোগী আসা মাত্র বিষপানের ধরন সম্পর্কে আন্দাজ করা সম্ভব৷ সাধারণভাবে বিষপানের পর দেরী না করে নিম্নরূপ ব্যবস্থা নিতে হবে এবং হাসপাতলে পাঠাতে হবে ।

রোগী শ্বাস নিতে না পারলে তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস দিতে হবে
সজ্ঞান রোগীকে সর্বপ্রথম একগ্লাস পানি বা দুধ পান করানো ভালো কারণ এতে বিষ পাতলা হয়ে যায় ও বিষের ক্ষতির প্রভাব কমে আসে৷ শিশুদের ক্ষেত্রে আধা গ্লাসের মতো পানি বা দুধ রোগীকে পান করানো ভালো৷ অজ্ঞান রোগীকে তরল দেয়া যাবে না৷ তাকে সুবিধাজনক স্থানে শুইয়ে দিতে হবে।
রোগীকে বমি করানো উচিত কিনা তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে৷ কারণ সকল বিষপানের পর বমি করানো যাবে না৷ রোগীর শরীরে খিঁচুনি থাকলে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় রোগীকে বমি করানো যাবে না৷ কিছু বিষ যা প্রবেশের সময় মুখ, মুখগহ্বর ও অন্ননালীতে প্রদাহের বা দগ্ধতার সৃষ্টি করে অথবা ফুসফুসে প্রবেশ করে সংক্রমণের সৃষ্টি করে এরূপ বিষপানের রোগীকে কোনক্রমেই বমি করানো উচিত নয়৷ কারণ বমি করার সময় উল্লেখিত পদার্থগুলো পুনরায় ক্ষতিসাধন করে ক্ষতের পরিমাণ বৃদ্ধি করে
পোড়া ও ক্ষত সৃষ্টিকারী বিষ :

অম্ল বা এসিড
ক্ষার বা এলকালি
গৃহে ব্যবহৃত বিশোধক
গোসলখানা পায়খানা নর্দমা পরিষ্কারকারক বিশোধক
প্রদাহ সৃষ্টিকারী বিষ :

কেরোসিন
তারপিন তেল
রঙ এবং রঙ পাতলাকারক দ্রব্য
পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়াম জাতীয় দ্রব্য
রোগী কোন ধরনের বিষ পান করেছে তা রোগীর মুখ, মুখগহ্বর ও শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করলে অতি সহজেই অনুমান করা যায়
পোড়া ও ক্ষত সৃষ্টিকারী বিষপানে রোগীর মুখ ও মুখগহ্বরে পোড়া ক্ষত বা ফোসকা দেখা যাবে
কেরোসিন জাতীয় বিষপানে রোগীদের শ্বাসে উক্ত দ্রব্যের গন্ধ পাওয়া যাবে
৪ ঘণ্টার ভেতর বিষ খেয়ে থাকলে এবং জ্ঞান থাকলে রোগীকে নিম্নলিখিতভাবে বমি করানো যেতে পারে :

মুখের মধ্যে আঙুল প্রবেশ করিয়ে বমি করানো যায়
খারাপ স্বাদযুক্ত ডিমের সাদা অংশ ও কুসুম স্বল্প গরম দুধসহ বা স্বল্প গরম লোনা পানি পান করালে অনেকেরই সহজে বমি হয়ে যায়৷ তিতা কোন দ্রব্য মুখের মধ্যে দিয়েও বমি করানো যেতে পারে
বমি করানোর সময় বিশেষভাবে নজর দিতে হবে যেন বমিকৃত কোনো জিনিস বা পানীয় ফুসফুসে প্রবেশ না করে৷ এজন্য বমি করানোর সময় রোগীর মাথা নিচের দিকে ও মুখ পাশে কাত করিয়ে রাখতে হবে৷ হাসপাতালে রোগীকে বিষ অপসারণের ক্ষেত্রে রাইলস টিউবের (একটি বিশেষ নল) সাহায্যে করা যেতে পারে৷
বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর ঔষধ প্রয়োগ : কিছু বিষকে নিষ্ক্রিয় করার ঔষধ রয়েছে৷ রোগী কোন বিষ দ্বারা আক্রান্ত তা জানতে পারলে সেই বিষকে নিষ্ক্রিয় করা ঔষধ প্রয়োগ করে রোগীর অবস্থার উন্নতি করা সম্ভব৷ এক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে৷

কেরোসিনের বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে: সাধারণত বাচ্চারা না বুঝে কেরোসিন তেল খেয়ে ফেলে৷ এ ধরনের রোগীর বমি, মুখ, শ্বাস-প্রশ্বাস, প্রস্রাব ও কাপড় চোপড় থেকে কেরোসিনের গন্ধ পাওয়া যাবে৷ গলায় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা থাকবে৷ পাতলা পায়খানা ও পেটে ব্যথা থাকবে৷ শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন ঘন হবে৷ বুকের মধ্যে ঘড়ঘড় শব্দ হতে পারে, জ্বর থাকতে পারে৷ নাড়ি দুর্বল ও অনিয়মিত হতে পারে৷

এ ধরনের রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে হবে৷ এই রোগীর স্টোম্যাক ওয়াশ দেয়া বা বমি করানো যাবে না । এ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে যাতে নিউমোনিয়া বা ফুসফুসে অন্য কোনো সংক্রমণ না হতে পারে ।

এসিড কিংবা ক্ষারের বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে :

রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করা যাবে না
ক্ষতের ওপর প্রলেপ সৃষ্টি করে এমন খাদ্যবস্তু যেমনঃ দুধ, ডিমের সাদা অংশ খাওয়ানো যেতে পারে
মুখ বা শরীরের কোনো অংশে এসিড অথবা ক্ষার পড়লে সেখানে প্রচুর পানি ঢেলে ধুয়ে ফেলতে হবে । এসিড খেলে এন্টাসিড সাসপেনশন দেয়া যেতে পারে
যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে
ঘুমের ঔষধ বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে বমি করানোর চেষ্টা করতে হবে
ঠিকমতো বমি করানো না গেলে স্টোমাক ওয়াশ করানোর জন্য নিকটস্থ হাসপাতালে পাঠাতে হবে
প্রতিরোধের উপায় : আমাদের দেশের ক্ষেত-খামারে পোকা মারার জন্য অনেক ধরনের বিষ ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷ এ ছাড়া কেরোসিন, ঘুমের ওষুধ ইত্যাদি দিয়ে বিষক্রিয়া ঘটতে পারে৷ দুর্ঘটনাক্রমে ঘটে যাওয়া বেশিরভাগ বিষক্রিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব৷

বিষক্রিয়া চিকিত্সার চেয়ে এর প্রতিরোধ নিরাপদ এবং সহজ৷ নিজের ঘরবাড়ি, কর্মস্থলকে নিরাপদ রাখার জন্য কৃষক, কলকারখানায় ও মাঠে-খামারে নিয়োজিত কর্মী, শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী, বাবা-মাসহ ছাত্র-ছাত্রী কিংবা ছেলেমেয়ে সবার ভূমিকা রয়েছে ।

যে কোনো ধরনের কেমিক্যাল বা রাসায়নিক সামগ্রী নিরাপদভাবে ব্যবহার ও নাড়াচাড়া করুন
রাসায়নিক সামগ্রী নিরাপদে রাখুন৷ ব্যবহার করে তা সরিয়ে নিরাপদে রেখে দিন৷ শিশুর নাগালের বাইরে কীটনাশক, ওষুধ ও পরিষ্কারকরণ সামগ্রী (ডেটল, স্যভলন ইত্যাদি) রাখুন
আপনার প্রয়োজন নেই এমন কোনো রাসায়নিক পদার্থ ঘরে রাখবেন না
খাবার জিনিসের কোনো পাত্রে রাসায়নিক সামগ্রী রাখবেন না৷ ভুলবশত কেউ খাবার কিংবা পানীয় মনে করে খেতে বা পান করতে পারে
যথাযথ পরিমাণ ও যথাযথভাবে কীটনাশক, ওষুধ ও পরিষ্কারকরণ সামগ্রী ব্যবহার করুন৷ গায়ে আঁটা লেবেল পড়ে নির্দেশ অনুযায়ী ব্যবহার করুন৷ পড়তে না পারলে অন্য কারো সাহায্য নিন । লেবেলহীন পাত্র থেকে রাসায়নিক সামগ্রী ব্যবহার করা বিপজ্জনক। প্রয়োজনে দোকান থেকে লেবেলসহ সামগ্রী বদলিয়ে নিন
ঔষুধ সেবন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে রেজিষ্টার চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।

http://advicebd.com/bn/health/8098/

27
এখানে ১০টি জনপ্রিয় উক্তি তুলে ধরা হলো। এগুলো ১৩ শতকের জনপ্রিয় পার্সি কবি জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমির উক্তি। এগুলো হতে পারে আপনার জীবনের অনেক বড় শিক্ষা।

১. তুমি সাগরে এক বিন্দু পানি নও। তুমি এক বিন্দু পানিতে গোটা এক সাগর।

শিক্ষাটা হলো- নিজের মূল্য বুঝতে হবে।

২. আমাদের মধ্যে এক অদৃশ্য শক্তি লুকিয়ে আছে। এটা যখন দুটো বিপরীতমুখী বাসনার উপলব্ধি প্রকাশ করে, তখন তা শক্তিশালী হতে থাকে।

শিক্ষাটা হলো- নিজের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে থাকুন।

৩. গতকাল আমি চতুর ছিলাম। তাই আমি পৃথিবীটাকে বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।

শিক্ষাটা

হলো- পরিবর্তনটা আপনি আনুন।

৪. শোক করো না। তুমি যাই হারাও না কেন তা অন্য কোনো রূপে ফিরে আসবে।

শিক্ষাটা হলো- ইতিবাচক থাকুন।

৫. প্রত্যেককে বানানো হয়েছে নির্দিষ্ট কাজের জন্য এবং প্রত্যেক হৃদয়ে সেই কাজটি করার আকাঙ্ক্ষাও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষাটা হলো- নিজের আবেগ নিয়ে বেঁচে থাকুন।

৬. কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে তখন সেটা কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে।

শিক্ষাটা হলো- মনোযোগী থাকুন।

৭. আমাদের চারদিকে সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। সাধারণত একে বুঝতে একটি বাগানে হাঁটার প্রয়োজন অনুভব করি আমরা।

শিক্ষাটা হলো- নিজের পথ নিজেই সৃষ্টি করুন।

৮. যখন নিজের মূল্য নির্ধারণের দিনটি আসবে তখন আপনার পরিচয় ফুটিয়ে তোলাটাই বিজ্ঞানের নির্যাস।

শিক্ষাটা হলো- আপনি যেমন তেমনই থাকুন।

৯. শোক প্রকাশ হতে পারে সমবেদনার বাগান। যদি সবকিছুতে নিজের হৃদয়টাকে উদার রাখতে পারেন, বেদনা আপনার শ্রেষ্ঠ বন্ধু হতে পারে।

শিক্ষাটা হলো- ভালোবাসা ও জ্ঞানের জন্য নিজের যাত্রাটাকে নিরবচ্ছিন্ন রাখুন।

১০. আমার প্রথম প্রেমের গল্প শোনামাত্র তোমাকে খুঁজতে থাকি, কিন্তু জানি না ওটা কতটা অন্ধ ছিল। প্রেম আসলে কোথাও মিলিত হয় না। সারাজীবন এটা সবকিছুতে বিরাজ করে।

শিক্ষাটা হলো- সবকিছুতে ভালোবাসা খুঁজতে থাকুন।

28
সুস্থ থাকতে এবং শরীরে শক্তি বাড়াতে প্রতিদিনের ডায়েটে ফল, শাকসবজির পাশাপাশি বিভিন্ন রকম বাদাম খাওয়ার পরামর্শও দেন চিকিত্সকরা। যা শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে। তবে বাদামের গুরুত্ব এবার আরও খানিকটা বেড়ে গেল। কারণ নতুন এক গবেষণা জানাচ্ছে, যে কোন ধরনের বাদাম কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

জার্মানির জেনা ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের মতে শরীরে রিঅ্যাকটিভ অক্সিজেন ডিটক্সিফাই করার স্বাভাবিক ক্ষমতা রাখে বাদাম। ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আল্ট্রভায়োলেট রেডিয়েশন, কিছু রাসায়নিক ও খাবার মেটাবলিজমের কারণে শরীরে এই রিঅ্যাকটিভ অক্সিজেন তৈরি হয়। যা ডিএনএ-র গঠন নষ্ট করে ক্যান্সার কোষ তৈরি করে। তবে নতুন গবেষণায় দেখা গেছে বাদাম এই ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রুখতে পারে।

জেন ইউনিভার্সিটির গবেষক উইকে স্ক্লরম্যান জানান, অনেক দিন ধরেই আমার জানতাম বাদামের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা হার্টের জন্য উপকারী, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ রুখতে সাহায্য করে। এই গবেষণার জন্য আমরা পাঁচটি প্রকারের বাদাম নিয়ে পরীক্ষা করেছিলাম। আমন্ড, পেস্তা, আখরোট, হেজেলনাট ও মাকাডামিয়া নাটস। বাদামগুলো টেস্ট টিউবে কৃত্রিম পদ্ধতিতে হজম করানো হয় ও ক্যান্সার কোষের উপর প্রভাব পরীক্ষা করে দেখা হয়। মলিকিউলার কার্সিনোজেনেসিস জার্নালে এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

29
আমাদের মুখে অনেক সময়ই লাল ছোট ছোট গর্তের মত হয়ে যায়। এতে করে খুব ব্যাথা ও জ্বালাপোড়া হয় ঐ স্থানে। আস্তে আস্তে ব্যাথা বেড়ে তীব্র হয়ে অংশটি সাদা রঙ ধারণ করে পড়ে ৪-৫ দিনের মজাহেই সেরে যায়। যদিও আমাদের মনে হতে পারে এটা তেমন কোন কিছু না। অল্প কিছু দিনেই যেহেতু সেরে যায় সুতরাং এটি নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছুই নাই।

মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ

১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।

মেজর এপটাস আলসারঃ

খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।

হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ

এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।

মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –

১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।

২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।

মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ

১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।

মেজর এপটাস আলসারঃ

খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।

হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ

এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।

মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –

১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।

২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।

৩। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হইয় অনেক সময় যার কারণে এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলে এটি হয়।

৪। ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়।

৫। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের হয়।

৬। রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলে মুখে ঘা হতে পারে।

৭। বংশ গত কারনেও মুখের ভিতর আলসার হয়।

৮। মুখে অ্যালার্জি থাকলে তাও ঘা-এর কারণ হতে পারে।

৯। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে।

কিভাবে মুখের ঘা থেকে প্রতিকার সম্ভব –

১। রাস্তা ঘাট কিংবা বাইরের পানীয় না খাওয়া।

২। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।

৩। ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।

৪। নরম দাঁত ব্রাশ ব্যবহার করুন যেটায় চাপ বা ঘষা লাগবে না।

৫। সাধারণত ৭ দিনের মধ্যে এই ঘা ভালো হয়ে যায়। যদি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ মাফিক কিছু পেস্ট বা জেল ব্যবহার করুন। মাউথ ওয়াশ মুখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।

৬। ঘরে বসে গরম পানিতে লবন অথবা বেকিং সোডা দিয়ে কুলি করলে আরাম পাবেন। তাছাড়া ১ চিমটি বেকিং সোডা আর একটু পানি নিয়ে মিশিয়ে ঘা এর উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন।

ঘা এর উপর পিয়াজ দিলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন, কিন্তু অনেক ব্যথা বাড়বে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘা এর উপর ভেঙ্গে দিন। অথবা টি ব্যাগ ঘা এর উপর রেখে দিন। এতেও দ্রুত নিরাময় হয়।

৭। মিল্ক অফ মেগ্নেসিয়া ঘা এর উপর দিলে অনেক ভালো হয়। এটি মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

৮। প্রতিদিন টক দই খাবেন।

৯। মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করা।

30
গোড়ালিতে হঠাৎ ব্যথা? হাঁটার ক্ষমতা হারাতে না চাইলে জেনে নিন কী করবেন!

১. প্লান্টার ফেসিয়াটিস লিগামেন্ট গোড়ালির হাড়ের সাথে যুক্ত থাকে। এই লিগামেন্টে খুব বেশি চাপ পড়লে গোড়ালির সাথে যুক্ত টিস্যুগুলি উদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে, যার ফলে ব্যথা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেয়ার পর বা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যথা বেশি অনুভব হয়।

২. পায়ের পাতা ফ্ল্যাট হলে গোড়ালিতে ব্যথার সম্ভাবনা বাড়ে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টিনএজারদের এই সমস্যা হয়। এই বয়সে গোড়ালির হাড় পূর্ণতা পায় না। খুব দ্রুত ক্ষয় হয়।

৩. গোড়ালির হাড় সম্পূর্ণ গঠন হওয়ার আগে বেশি হিল জুতো পরলেও ব্যথা হয়। দীর্ঘদিন ধরে খুব শক্ত জুতো ব্যবহারের ফলে গোড়ালিতে চাপ পড়ে। এতে গোড়ালির পেছন দিক থেকে অথবা গোড়ালির ভেতর থেকে ব্যথা অনুভব হয়। পরে ক্রমশই বাড়তে থাকে।

৪. পায়ের পেছনের দিকে নার্ভে চাপ পড়লেও গোড়ালি ব্যথা হয়।

৫. খুব বেশি এক্সারসাইজ, খেলাধুলো এবং হাঁটাচলা করে কাজ করলে গোড়ালির হাড়ে খুব চাপ পড়ে, যা থেকে হাড়ে চিড় ধরে। মূলত যারা দৌড়ায় তাদের এই সমস্যা থেকে গোড়ালিতে ব্যথা হয়।

৬. বিভিন্ন অসুখ থেকে হতে পারে হিল পেইনের সমস্যা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৭-১৫ বছরের মধ্যে বাচ্চাদের গোড়ালিতে ব্যথা হয়। অস্টিওস্পোরোসিস থাকলেও গোড়ালিতে ব্যথা হয়।

৭. রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে, বোন সিস্ট থাকলে হিল পেন হয়।

জেনে নিন কখন ডাক্তার দেখাবেন?
১. গোড়ালি ফুলে গেলে।

২. জ্বরের সাথে গোড়ালিতে ব্যথা ও অসাড় হলে।

৩. হাঁটার সমস্যা হলে, পা ভাঁজ করতে অসুবিধা অথবা টো দিয়ে দাঁড়াতে সমস্যা হলে।

৪. একসপ্তাহের বেশি গোড়ালিতে ব্যথা থাকলে, হাঁটা কিম্বা দাড়ানো অবস্থা ছাড়াও ব্যথা করলে দেরি না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

http://advicebd.com/bn/health/7714/

গোড়ালির ব্যথায় কী করবেন?
১. হিল পেইনের সমস্যা থেকে বাঁচতে নরম জুতো ব্যবহার করুন। শক্ত জুতো বা উঁচু-নিচু জায়গায় বেশি হাঁটা চলবে না।

২. মাসল পেইন থাকলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

৩. ভিটামিনের অভাব থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

৪. ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই বেশি করে খেতে হবে।

৫. বেশি করে সবুজ শাক-সবজি ফল খাওয়া উচিত।

৬. ব্যথা এড়াতে কর্ড লিভার অয়েল উপকারি।

৭. সামুদ্রিক মাছ খেতে হবে।

৮. বেশি করে পানি পান করতে হবে।

৯. তেল-ঝাল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া চলবে না।

১০. ডাবের পানি ও ফল বেশি করে খেতে হবে।

বেশিদিন স্থায়ী ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9