Science & Information Technology > Science Discussion Forum

Scientists at Scripps Research Institute discover how 2 proteins help keep cells

<< < (5/8) > >>

Md. Khairul Bashar:
পৃথিবীর মানচিত্রে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে স্যান্ডি নামের ছোট্ট একটি দ্বীপ আছে। গুগল আর্থ বা গুগল মানচিত্রেও দ্বীপটির উপস্থিতি পাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবে ওই দ্বীপটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী।

অস্ট্রেলিয়ার হাইড্রোগ্রাফিক সার্ভিস বলেছে, কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক মানচিত্রে ও গুগল আর্থে ভুল করে দ্বীপটিকে দেখানো হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই ভুলের পুনরাবৃত্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই রকম কোনো দ্বীপ নেই।

তবে গুগলের এক মুখপাত্র বলেছেন, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে।গুগল মানচিত্রে দেখা যায়, স্যান্ডি দ্বীপটির অবস্থান অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সশাসিত নিউ কেলেদোনিয়ার মাঝামাঝি।স্যান্ডি দ্বীপের খোঁজে সম্প্রতি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অভিযান চালায়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ওই এলাকায় গিয়ে দেখতে পান প্রবাল সাগরের নীল জলরাশি। সেখানে দ্বীপের টিকিটিও নেই। বিজ্ঞানী মারিয়া সেতন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা ২৫ দিন ধরে দ্বীপটির তালাশ করি। ভেবেছিলাম মাটির দেখা পাব। কিন্তু সেখানে পাওয়া গেল চার হাজার ৬২০ ফুট গভীর সাগর।’

সেতন আরও বলেন, ‘গুগল আর্থ ও অন্যান্য মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব আছে। আমরা সরেজমিনে দ্বীপটি দেখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাশ হই। তবে আমরা হাল ছেড়ে দিইনি। দ্বীপটির খোঁজে আমরা আরও অনুসন্ধান চালাব। মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব থাকার রহস্য উন্মোচনের চেষ্টা অব্যাহত রাখা হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গুগলের একজন মুখপাত্র এএফপিকে বলেন, ‘আমরা মানচিত্র তৈরির সময় সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করি।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে।’

সূত্রঃ বিবিসি

Md. Khairul Bashar:
যানজটের সঙ্গে অটিজমের সম্পর্ক থাকার সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গর্ভাবস্থা থেকে শিশুর এক বছর বয়স পর্যন্ত সময়ে বাস, ট্রাকের ধোঁয়ার দূষণ থেকে অটিজমের ঝুঁকি বাড়ায়।অটিজমের সঙ্গে দূষণের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি গত সোমবার প্রকাশিত হয়েছে আর্কাইভস অব জেনারেল সাইকিয়েট্রি জার্নালে।

পাঁচ শতাধিক শিশুর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকেরা বলছেন, উচ্চ দূষণের এলাকায় বাড়ন্ত শিশুদের অটিজমের ঝুঁকি দূষণমুক্ত এলাকার চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সির তথ্য ব্যবহার করে গবেষণাটি করা হয়। অটিজমের ঝুঁকি পরিমাপের জন্য গবেষকেরা শিশুদের দুটি দলে ভাগ করেন। এতে দেখা গেছে, অতিরিক্ত দূষণের কারণে অটিজমের হার প্রায় তিন গুণ বেশি। এই দূষণের কারণে স্নায়ুর ওপর ক্ষতিকর প্রভাবের ফলেই এমনটি হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অটিজমের এই বাড়তি ঝুঁকির কারণ হিসেবে বাস ও ট্রাকের ইঞ্জিন-নির্গত ক্ষতিকর ধোঁয়াকে দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু আক্রান্ত শিশুদের বসতবাড়িতে দূষণের বিষয়ে গবেষণা চালানো হয়নি। এমনকি পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাবকেও বিবেচনা করেননি গবেষকেরা। ২০০৬ সালের তুলনায় ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে অটিজমের হার বেড়েছে প্রায় ২৩%। তবে অনেক গবেষকই এই গবেষণা ফলাফলের সঙ্গে একমত হতে নারাজ বিবিসি, ব্লুমবার্গ।

সূত্রঃ http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-11-28/news/308908

arefin:


বিশ্বপ্রযুক্তির চেহারা যেমন দ্রুতই পরিবর্তন হচ্ছে। ঠিক এর বিপরীতে বাড়ছে বাণিজ্যিক অস্থিরতা। এতে ২০১২ সালের মধ্যেই বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছবে ৬৬০ কোটিতে। তাই টেলিকম শিল্পের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার শিল্পে সুস্থ মানোন্নয়নের ধারা অব্যাহত না থাকলে এ শিল্প ক্রমেই ঝুঁকির দিকে এগিয়ে যাবে। টেলিকম বিশেষজ্ঞেরা এমনই ধারণা দিয়েছেন।

এ ধারায় স্যামসাং আবারও নতুন করে পেটেন্ট মামলায় অভিযুক্ত হয়েছে। দাবি তুলেছে আরেক খ্যাতনামা সুইডিশ মোবাইল ফোন নির্মাতা এরিকসন। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ দিয়েছে।

গত দুবছর ধরে চলে আসা বিতর্কের নিস্পতিত্ত না হওয়ায় অবশেষে এরিকসন মামলায় স্যামসাংকে অভিযুক্ত করেছে। এ নিয়ে স্যামসাং আবারও পেটেন্ট ঝামেলায় জরিয়ে পড়ল।

প্রসঙ্গত, বাণিজ্যিক সুসম্পর্ক এবং ব্যবসা প্রসারে এ দু শীর্ষ নির্মাতা ২০০১ সালে পেটেন্ট নিয়ে সমঝোতা চুক্তি সই করে। এ চুক্তি ২০০৭ সাল পর্যন্ত টেকসই হয়। কিন্তু এরপরই ফ্রেন্ডস শর্তে পেটেন্ট মামলা নিয়ে দু প্রতিষ্ঠানের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়।   

এদিকে ফ্রান্ড (ফেয়ার, রিজনেবল অ্যান্ড নন-ডিসক্রিমিরটরি) শর্তের অধীনে শিল্প রক্ষার কোনো ধরনের বৈধ সমঝোতা না হওয়ার অবশেসে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা সম্পর্কে ফাটল ধরে। এরই মধ্যে মামলা গড়িয়েছে আদালতে। বাণিজ্যিক সুসস্পর্ক এবং ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায় এ দুটি প্রতিষ্ঠান যে সমঝোতা অব্যাহত রেখেছিল তা শেষ পর্যন্ত ভেস্তেই গেল।

স্যামসাংয়ের সঙ্গে পেটেন্ট মামলায় কোনো সমঝোতায় না পৌঁছতে পেরে আইনের দারস্থ হয় এরিকসন। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস জেলা আদালতে এ মামলা দায়ের করা হয়।

অবয়ব এবং টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের কারিগরি মানোন্নয়নে আন্তঃচুক্তি থেকে এখন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে স্যামসাং আর এরিকসন। প্রসঙ্গত, এ মুহূর্তে অভিযোগকারী সুইডিশ নির্মাতা এরিকসনের ১০০টি বৈধ বাণিজ্যিক চুক্তির নিয়মে কাজ করছে। এ ছাড়াও আছে ৩০ হাজার পেটেন্টের মালিকানা।

fernaz:

আজ ৩ ডিসেম্বর ২১ বছরে পা দিল সারা বিশ্বে দ্রুত বর্ধনশীল প্রযুক্তি শর্ট মেসেজ সার্ভিস (এসএমএস)। বিশ্ব জুড়েই চিঠি-পত্রের বিকল্প হিসেবে ব্যাপক কদর রয়েছে এসএমএস-এর। প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বিক্রির জন্য অনুমোদিত হয় ১৯৯২ সালের ৩ ডিসেম্বর। জিএসএম প্রযুক্তি তৈরির সময়ই এসএমএস-এর ধারণার উদ্ভব এবং টেলিফোন সিগনালের মধ্য দিয়ে বার্তা পাঠানোর জন্য প্রযুক্তিটি তৈরি হয়।
পিসি ওয়ার্ল্ড জানিয়েছে, প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে ৭ ট্রিলিয়ন টেক্স মেসেজ আদান-প্রদান করা হয়। তার মানে প্রতি সেকেন্ডে ২ লাখ এসএমএস আদান-প্রদান করছে সারা পৃথিবীর মানুষ।

এই মুহূর্তে বিশ্ব জুড়ে ৬ শত কোটি মানুষ সেল ফোন ব্যবহার করে এবং এর অধিকাংশই এসএমএস ব্যবহার করে।

এদিকে গার্ডিয়ান দাবি করেছে, প্রযুক্তির স্বর্গরাজ্য সিলিকন ভ্যালিতে এ পর্যন্ত যতো প্রযুক্তির উদ্ভব হয়েছে, এসএমএস-এর কাছে সেগুলো কিছুই না। তার চেয়ে মজার বিষয় হলো, এসএমএস-এর উদ্ভাবনও সিলিকন ভ্যালিতে নয়।

১৯৮২ সালে ইউরোপিয়ান টেলিফোনি কনফারেন্সে জিএসএম প্রযুক্তি চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ জন্য প্যারিসে কিছু ইঞ্জিনিয়ারকেও নিয়োগ দেয়া হয় সে সময়।

এর পাঁচ বছর পর ১৩টি ইউরোপীয় দেশ, মোবাইল ফোন যোগাযোগের জন্য জিএসএম প্রযুক্তিকে সাধারণ মোবাইল টেলিফোন সিস্টেম হিসেবে চালু করতে এক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে।

প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির নেটওয়ার্কে ফোন কলটি করেন ১৯৯১ সালে তৎকালীন ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তীতে প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বিক্রির জন্য অনুমোদিত হয় ১৯৯২ সালে।

ধীরে ধীরে এটি বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন যোগাযোগের সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক হিসেবে গড়ে ওঠে। জিএসএম প্রযুক্তি তৈরির সময়ই এসএমএস-এর ধারণার উদ্ভব এবং টেলিফোন সিগনালের মধ্য দিয়ে বার্তা পাঠানোর জন্য প্রযুক্তিটি তৈরি হয়।

nmoon:
আগের তুলনায় কম বয়সীদের মধ্যে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার হার বাড়ছে বলে এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে।

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

[*] Previous page

Go to full version