Entertainment & Discussions > Jokes
Laugh collection
Golam Kibria:
দুই ফকিরের
কথোপকথন!!
১ম
ফকিরঃ “আইজকা মতিঝিলে একখান
১০০ টাকার নোট
কুড়ায়ে পাইছিলাম!!â€
২য় ফকিরঃ “কস
কি?? তোর
দেখি বিরাট ভাইগ্য!!â€
১ম ফকিরঃ “আরে না,
নোট খান জাল
আছিল, তাই
ফালাইয়া দিছি!!†২য়
ফকিরঃ “জাল আছিল
ক্যামনে বুঝলি??â€১ম ফকিরঃ “তুই
কোনোদিন ১০০
টাকার নোটে১ এর
পরে তিনটা শূন্য
দেখছস?!?â€
Golam Kibria:
ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও
রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে।
রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত?
বিক্রেতা: তিন টাকা।
রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো?
বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা।
রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও!
Golam Kibria:
বিজ্ঞপ্তি
এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে।
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
Golam Kibria:
বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক
যাত্রীছাউনিতে বসে যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে এক প্রেমিক। পাশেই বসে আছে তার প্রেমিকা। প্রেমিক তার চেহারায় গুরুগম্ভীর ভাব এনে বলল, মিতু, তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা।
প্রেমিকা ধরে নিল, এখন খুবই দার্শনিক টাইপের একটা কথা হবে। তাই সে সিরিয়াসলি বলল, হ্যাঁ, বলো।
প্রেমিক বলতে শুরু করল, মিতু, পৃথিবীতে চলতে হলে আমাদের অনেক কিছুরই ফারাক বুঝতে হয়, চিনতে হয়। আচ্ছা, তুমি আমাকে বলো তো, তুমি কি পাবলিক বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক বোঝো?
প্রেমিকা মাথা নাড়াতে নাড়াতে বলল, না, বুঝি না।
প্রেমিক এবার লাফ দিয়ে বসা থেকে উঠে বলল, তাহলে ক্যাবে যাওয়ার দরকার নেই। পাবলিক বাসেই চলো।
Golam Kibria:
কৃপণের দান
ভীষণ কৃপণ বলে পরিচিত এক লোকের কাছে গিয়ে কিছু দান করতে বলল অনাথ আশ্রমের দু’জন লোক।
লোকটি বলল, আচ্ছা যান, আগামীকাল আমি পাঠিয়ে দেব।
পরদিন লোকটি রাস্তা থেকে ধরে এনে কয়েকটা অনাথ বালককে আশ্রমে পাঠিয়ে দিল।
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version