Fair and Events > Telecom Fair
Telecommunication News
a.k.azad_cse:
নারীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে উদ্বুদ্ধকরণ এবং এর ব্যবহার নিরাপদ করার জন্য বিশ্বের শীর্ষস্খানীয় ২০টি মোবাইল ফোন অপারেটর একমত হয়েছে। এদের মধ্যে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক রয়েছে।
বিশ্বে এখন ৩০ কোটি নারী মোবাইল ফোনের সেবা নিচ্ছেন না। তাদের জন্য জিএসএম অ্যাসোসিয়েশন ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন যৌথভাবে চালু করেছে ‘এমউইমেন প্রোগ্রাম’।
সম্প্রতি তারা যুক্তরাষ্ট্রে এ বিষয়ে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে মোবাইল ফোন ব্যবহারে ‘জেন্ডার গ্যাপ’ বা নারী-পুরুষের মধ্যকার পার্থক্যের বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হয়।
এতে দেখা যায়, বিশ্বে ৩০ কোটি নারী মোবাইল সেবা নিচ্ছেন না। তাই জিএসএমএ ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন তাদের এই উইমেন কর্মসূচির মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আগামী তিন বছরের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধাবঞ্চিত নারীর সংখ্যা ৩০ কোটি থেকে কমিয়ে ১৫ কোটিতে নামিয়ে আনার লক্ষ্য স্খির করেছেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে চালু হওয়া ‘এম উইমেন প্রোগ্রাম’ কর্মসূচি বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোর নারীদের কাছে মোবাইল ফোনের আর্থসামাজিক সুফল পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে এই কর্মসূচিটি প্রবর্তন করা হয়। কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের প্রতিনিধিত্ব করেন কোম্পানির জনসংযোগ ও যোগাযোগ প্রধান ইরাম ইকবাল।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন উন্নয়নশীল বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নে মোবাইল ফোনের উপকারিতা তুলে ধরেন। ‘শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন’র প্রতিষ্ঠাতা শেরি ব্লেয়ার ‘নারী ও মোবাইল : একটি বৈশ্বিক সুযোগ’ শিরোনামে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। ভাইটাল ওয়েভ কনসালটিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জিএসএম ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন প্রতিবেদনটি তৈরি করে। এম উইমেন কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন জিএসএমএ’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা-সিইও ও বোর্ড সদস্য রব কনওয়ে, হিলারি ক্লিনটন ও শেরি ব্লেয়ার।
রব কনওয়ে বলেন, ‘মোবাইল ফোন নারীর ক্ষমতায়নে এটি একটি শুভ সূচনা। এর মাধ্যমে বিদ্যমান প্রতিবìধকতা অতিক্রম করে নারীদের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের প্রবণতা ও সক্ষমতা বাড়বে।’
শেরি ব্লেয়ার বলেন, ‘ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন হচ্ছে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার। অধিকসংখ্যক নারীকে মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারে সহযোগিতা করার অর্থ হলো এতে তারা নিজেদের যেমন নিরাপদ ভাবতে পারবেন তেমনি তাদের মধ্যে শিক্ষা-সাক্ষরতার প্রবণতা তৈরি হবে। সেই সাথে তাদের সামনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্খ্যসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি জানা ও আয়-উপার্জনের সুযোগ বাড়বে।’
এ কর্মসূচির প্রতি ইতোমধ্যে বিশ্বের শীর্ষস্খানীয় ২০টি মোবাইল ফোন অপারেটর সংহতি জানিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যারা ১১৫টিরও বেশি উন্নয়নশীল দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। মোবাইল অপারেটরগুলো হচ্ছে বাংলালিংক, এটিএন্ডটি, ভারতী এয়ারটেল, সেল সি, ডায়ালগ, ডিজিসেল, আইডিয়া সেলুলার, ম্যাক্সিস, মোবিটেল, মোবিলিংক, এমটিএন, ফেন্সঞ্চ টেলিকম/অরেঞ্জ, ওরাসকম, রসহ্যান, সাফারিকম, স্মার্ট, টেলিনর, টেলিফোনিকা, ইউনিনর ও ভোডাফোন।
[ শেষের পাতা ] 2010-10-21
a.k.azad_cse:
বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা সাড়ে ছয় কোটি ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের সংখ্যা ছয় কোটি ৫১ লাখ ৪২ হাজার। এক মাস আগে গত ৩১ আগস্ট এ সংখ্যা ছিল ছয় কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার। অর্থাৎ এক মাসে মোবাইল ফোন গ্রাহক বেড়েছে ১৬ লাখ ৭৬ হাজার।
তবে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোনের কতগুলো সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেনটিটি মডিউল) বিক্রি হয়েছে তা থেকেই বিটিআরসি এ তথ্য দিয়েছে। কিন্তু একই গ্রাহক একাধিক সিম ব্যবহার করে থাকেন এবং সব সিম সব সময় সচল থাকে না। এ অবস্থায় বাংলাদেশে প্রকৃত এবং সচল গ্রাহকের সংখ্যা কত তা বিটিআরসির ওই তথ্য থেকে জানার উপায় নেই।
গত ৭ অক্টোবর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওয়ারিদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্রিস টোবিট বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার তুলনায় টেলিডেনসিটি এখনো কম। সিম বিক্রি থেকে মোবাইল ফোন গ্রাহকের যে সংখ্যা দেখানো হয় সেটা প্রকৃত গ্রাহক সংখ্যা নয়।
এ দিকে বিটিআরসির তথ্য অনুয়ায়ী গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোবাইল ফোনের গ্রাহকদের মধ্যে গ্রামীণফোনের দুই কোটি ৮৬ লাখ ৫৪ হাজার, রবির এক কোটি ১৭ লাখ সাত হাজার, বাংলালিংকের এক কোটি ৮১ লাখ সাত হাজার, সিটিসেলের ১৯ লাখ সাত হাজার, টেলিটকের ১১ লাখ ৮৩ হাজার এবং ওয়ারিদের গ্রাহক ৩৫ লাখ ৮১ হাজারে পেঁৗছেছে।
৩১ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাসে গ্রাহক বেড়েছে গ্রামীণফোনের সাত লাখ ৩২ হাজার, রবির দুই লাখ ৩৪ হাজার, বাংলালিংকের পাঁচ লাখ ৫৮ হাজার, টেলিটকের ৫৬ হাজার এবং ওয়ারিদের এক লাখ ৬১ হাজার। সিটিসেলের গ্রাহক এই এক মাসে ৬৮ হাজার কমেছে।
[ ] 2010-10-20
a.k.azad_cse:
দ্য গ্রুপ স্পেশাল মোবাইল অ্যাসোসিয়েশন বা জিএসএমএ সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে 'এমউইমেন প্রোগ্রাম' নামে একটি কর্মসূচি চালু করেছে।
বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোর নারী সম্প্রদায়ের কাছে মোবাইল ফোনের আর্থ-সামাজিক সুফল পেঁৗছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ কর্মসূচিটি প্রবর্তন করা হয়। এ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের প্রতিনিধিত্ব করেন জনসংযোগ ও যোগাযোগ প্রধান ইরাম ইকবাল। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন উন্নয়নশীল বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নে মোবাইল ফোনের সুযোগ-সুবিধাগুলো তুলে ধরেন। পরে 'শেরি বেল্গয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন'-এর প্রতিষ্ঠাত্রী শেরি বেল্গয়ার নারী ও মোবাইল ফোন বিষয়ে প্রতিবেদনের ফলাফল বর্ণনা করেন। শেরি বেল্গয়ার বলেন, 'ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন হচ্ছে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার বিশেষ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
[ শিল্প বানিজ্য ] 2010-10-22 ShareThis
a.k.azad_cse:
শেয়ারবাজারে আসার প্রস্তুতি শেষ করেছে দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক, টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস), সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিঃ (বিএসসিসিএল) এবং কেবল শিল্প সংস্থা। কোম্পানি ৪টি কয়েকশ' কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়বে। সঙ্গে প্রিমিয়াম হিসেবে নেবে আরও কয়েকশ' কোটি টাকা
সরকারি খাতের চার টেলিযোগাযোগ কোম্পানি আইপিওতে (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) শেয়ার ছাড়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করেছে। বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে কোম্পানিগুলো তাদের বিনিয়োগ বাড়াবে। একই সঙ্গে সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যক্রমে গতি আনতে সহায়তা করবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এ খবর জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে_ একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক, টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস), সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিঃ (বিএসসিসিএল) এবং কেবল শিল্প সংস্থা কয়েক মাসের মধ্যেই বাজারে শেয়ার ছাড়ছে। বোর্ডের অনুমোদন পাওয়ার পর খুব শিগগিরই শেয়ার ছাড়ছে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, কোম্পানিগুলো কয়েকশ কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়বে। সঙ্গে প্রিমিয়াম হিসেবে নেবে আরও কয়েকশ' কোটি টাকা। জনগণের বিনিয়োগ করা অর্থ রুগ্ণ এই কোম্পানিগুলোর মূলধন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। পরে এসব কোম্পানির উৎপাদিত অত্যাধুনিক ফাইবার অপটিক কেবল, টেলিফোন বা মোবাইল সেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের আধুনিক সেবা এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগে ব্যান্ডউইথের সহজতর সরবরাহ ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যকর করতে প্রধান ভূমিকা রাখবে। চার কোম্পানির মধ্যে শেয়ারবাজারে আসার ক্ষেত্রে টেশিস এবং বিএসসিসিএল সবচেয়ে এগিয়ে। কোম্পানি দুটি ইতিমধ্যেই ইস্যু ম্যানেজার নিয়োগ করেছে। আগামী মার্চের মধ্যে তারা বাজারে আসবে বলে সূত্র জানিয়েছে। দশ বছর পর লাভের মুখ দেখা টেশিস গত অর্থবছরে নেট আয় করেছে ১৩ লাখ টাকা। লাভ করার পরিপ্রেক্ষিতেই শেয়ার মার্কেটে যাওয়ার বিষয়টিও সহজ হয়।
কোম্পানি গঠনের পর গত দুই বছরে ৪৫ কোটি টাকা লাভ করে বিএসসিসিএল। ২০০৯ সালের জুলাইয়ে বোর্ড সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরও মন্ত্রণালয়ের বাধায় তারা শেয়ারবাজারে আসতে পারছিল না। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। বিএসসিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন সমকালকে জানান, মার্চের মধ্যে ৩০ কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। সঙ্গে প্রিমিয়াম মিলে প্রায় দেড়শ' কোটি টাকা পাওয়া যাবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি। এ টাকা দিয়ে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের সংযোগ পাওয়া যাবে।
খুলনার কেবল শিল্প সংস্থা কয়েক বছর ধরে লাভেই আছে। এক্ষেত্রে তাদের প্রস্তুতিও ছিল। কিন্তু বাজারে আসার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে অল্প দিন আগে। কোম্পানির সচিব লুৎফর রহমান জানিয়েছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে তারা ৮ কোটি টাকার বেশি লাভ হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে শেয়ার ইস্যু ম্যানেজার নিয়োগ করে আগামী বছরের শুরুতে শেয়ারবাজারে আসা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে কার্যক্রম শুরুর পঞ্চম বছরে লাভের (৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা) মুখ দেখা টেলিটক শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত পেয়ে গেছে। গ্রামীণফোনের পর দেশের দ্বিতীয় মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে তারা শেয়ারবাজারে যাবে বলেও জানিয়েছেন টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমান। তিনি বলেন, নানা দিক থেকে টেলিটকে বিনিয়োগ আসছে। তার ওপর শেয়ারবাজার থেকে আরও কিছু টাকা পাওয়া গেলে তাদের কার্যক্রমে সুবিধা হবে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু সমকালকে বলেন, টেলিযোগাযোগ সেক্টরে গতি আনতে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সরকারি কোম্পানির শেয়ার বাজারে ছাড়া তার একটি। এর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বিনিয়োগ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রমে গতি আসবে বলেও দাবি করেন তিনি।
[ ] 2010-10-24
a.k.azad_cse:
BSS, Dhaka
Japanese government is going to hold Japan's Information Technology Engineers Examination (ITEE) in Bangladesh to facilitate the local IT students and professionals to
take part in the ITEE.
Japan International Cooperation Agency (JICA) sources said that this facility would create job opportunities for Bangladeshi IT professionals in Japan as well as would help the country implement its digital Bangladesh programme.
The ITEE is a national standardized examination of Japan for their IT professionals, attended by five to six lakh IT students every year. In Japan, every IT student must pass the ITEE examination to get an ICT related job.
As first step of initiating holding of ITEE here, JICA with the help of Science and ICT Ministry will hold a trial test of 'ITEE' in the capital on October 30.
JICA will give awards to six participants who will score highest numbers in the trial test and the person who will become first among them would visit Japan under the sponsorship of Japanese government, JICA Representative Takashi Ikeda said.
October 27, 2010
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version