IT Help Desk > IT Forum
IT News
Golam Kibria:
লেজার মাউস
গিগাবাইট ব্রান্ডের ৬৮৮০ মডেলের লেজার মাউস এখন দেশে। এ ব্র্যান্ডের বিপণনকারী সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
এ মাউসের বৈশিষ্ট্য বিশেষ লেজার ইঞ্জিন। এটি ১৬০০ বাই ৮০০ ডিপিআই সমন্বয়ের সামর্থ্য রাখে।
এ ছাড়াও কার্সার সামনে এবং পেছনে নিতে ব্যাক অ্যান্ড ফরওয়ার্ড বাটন আছে এ মাউসে। সুদৃশ্য ডিজাইনের এ মাউসটি গেমিং এবং গ্রাফিক ডিজাইন কাজের উপযোগী।
এ মুহূর্তে দাম ১ হাজার ১৯৯ টাকা।
Source : http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=9c56344bed5a7344b84e0be84f95a5a0&nttl=2011100205313460838
goodboy:
Dell to take another shot at MacBook Air
http://i.i.com.com/cnwk.1d/i/tim/2011/10/01/dell-adamo-back.jpg
The new ultraslim laptop could come around the CES time frame, according to industry sources familiar with Dell's plans.
There was also a separate report this week that said Dell is prepping an Ultrabook--the Windows camp answer to the MacBook Air. Whether the rumored Ultrabook is the same laptop that Dell sources are referring to is unclear.
Whatever the case, it is all part of a broader Dell push to take on the MacBook line. This week, the Round Rock, Texas-based company announced the XPS 14z, aimed squarely at the 13-inch MacBook Pro. (Dell claims its bezel-less display design makes it close to a 13-inch MacBook Pro in size.) And, in May, Dell brought out the XPS 15z that targets the 15-inch MacBook Pro.
And if Dell waits until CES 2012 to announce a super-svelte laptop, it would be exactly three years after it announced the Adamo, which went head to head with the MacBook Air.
That timing would also coincide with Intel's announcement of its next-generation processor dubbed Ivy Bridge--expected to drive Ultrabook sales from the spring of 2012. Ivy Bridge supports USB 3.0, Microsoft's DirectX 11 multimedia technology, and packs more powerful graphics silicon.
So, will Dell stick with an ultrathin design this time? It killed the Adamo earlier this year due to lackluster demand. But Dell would be well advised to study the MacBook Air's history. The Air--announced in January 2008--did not sell well for more than two years--like the Adamo. But Apple persisted and perfected the design (Dell did not). Now it is one of Apple's top selling models.
Read more: http://news.cnet.com/8301-13924_3-20114348-64/dell-to-take-another-shot-at-macbook-air/#ixzz1ZeXWH3PL
Golam Kibria:
আইসিটি র্যাংকে বাংলাদেশ পিছিয়েছে
বাংলাদেশ বিশ্বপ্রযুক্তিতে আবারও খানিকটা পিছিয়েছে। বিজনেস সফটওয়্যার অ্যালায়েন্স (বিএসএ) ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) আইটি ইন্ডাস্ট্রি কমপেটিটিভনেস ইনডেক্স২০১১ সংকলনে এ তথ্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
২০০৭ সালের পর চতুর্থবার ইন্ডেক্সটি হালনাগাদ করা হলো। এ ইনডেক্সটি তৈরিতে নির্বাচিত ৬৬টি দেশের তথ্যপ্রযুক্তি উন্নয়নের বিভিন্ন নিয়ামক মাধ্যম বিবেচনায় নেওয়া হয়। এসব মানদণ্ডের মধ্যে আছে ব্যবসা পরিবেশ, আইসিটি অবকাঠামো, মানবসম্পদ, গবেষণা ও উন্নয়ন, আইন, পরিবেশ এবং জনসমর্থন।
আইটি ইন্ডাস্ট্রি কমপেটিটিভনেস ইনডেক্সের ২০১১ সালের সংকলনটি বিএসএ সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
এ ছাড়াও বিএসএ সাইটে র্যাংকিং টেবিল, সদস্য দেশগুলোর ওপর বিস্তারিত তথ্য, ইন্ডাস্ট্রি কেস স্টাডি এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের ভিডিও ইন্টারভিউও পাওয়া যাবে। ২০১১ সালের র্যাংকিং এর শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র, ফিনল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, সুইডেন এবং যুক্তরাজ্য। এ মুহূর্তে এ তালিকায় বাংলাদেশ একধাপ নেমে ৬৩তম অবস্থানে আছে।
বিএসএ এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ নীতিনির্ধারণী পরিচালক রজার সমারভিল জানান, এ মুহূর্তে আইসিটি খাতে ব্যবসার পরিবেশ বিনিয়োগবান্ধব না যাওয়া বাংলাদেশ এ তালিকায় পিছিয়ে পড়েছে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের দ্রুতই দিকনিদের্শনামূলক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এবারের ইনডেক্স র্যাংকিং সূত্র মতে, যেসব দেশ বছরের পর বছর তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে বিনিয়োগ করেছে মূলত তারাই এখন বিনিয়োগের সুফল ভোগ করছেন। তবে উন্নয়নশীল দেশগুলো এগিয়ে আসার ফলে বিশ্ব প্রতিযোগিতা এখন অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণেই উন্নত দেশগুলোকে তাদের স্থান ধরে রাখতে কঠিন এবং কৌশলী লড়াই করতে হচ্ছে।
বিএসএ সভাপতি এবং সিইও রবার্ট হলিম্যান জানান, এ বছরের আইটি ইন্ডাস্ট্রি কমপেটিটিভনেস ইনডেক্সে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ সাফল্য আনে এ তত্ত্বটা সুস্পষ্ট হয়েছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের সামনে সুযোগ আছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ করার। এ বিনিয়োগ সফল হবে তা বিশ্ব তথ্যপ্রযুক্তির বর্তমান অবস্থায় সহজেই অনুমেয়।
এবারের বিএসএ শীর্ষ তালিকায় সবচে বেশি এগিয়েছে মালয়েশিয়া। উন্নয়ন ও গবেষণায় বড় বিনিয়োগের সুবাদে ২০০৯ সালের র্যাংকিং থেকে ১১ ধাপ এগিয়েছে দেশটি। এ ছাড়াও ভারত এগিয়েছে ১০ ধাপ। এবারের প্রকাশিতব্য তালিকায় সুদৃঢ় অবস্থানে আছে সিঙ্গাপুর, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, জার্মানি এবং পোল্যান্ড।
রবার্ট হলিম্যানের মতে, বিশ্ব মন্দা অর্থনীতি কাটিয়ে উঠছে। তাই উন্নয়নশীল দেশভুক্ত সরকারগুলোর তথ্যপ্রযুক্তি খাতে একটি সুদীর্ঘ পরিকল্পনা নেওয়ার এটাই সুসময়। নীতিনির্ধারকেরা যদি এক বছরের পরিকল্পনা করেন তাহলে পিছিয়ে পড়বেন।
এ পরিকল্পনার দিকনির্দেশনামূলক মেয়াদ হতে হবে ন্যূনতম ৭ থেকে ৯ বছর মেয়াদি। আর সঙ্গে বিনিয়োগ প্রবাহও আগে থেকেই নিশ্চিত করতে হবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য (www.bsa.org/globalindex) এ সাইটে পাওয়া যাবে।
Source : http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=d3d90e89bb4980e14d2891b061be7305&nttl=2011100307175461063&toppos=1
Golam Kibria:
গুগল প্লাসে ‘বিপ্লব’!
গুগল প্লাস এখন ফেসবুক ও টুইটারের মতোই উন্মুক্ত সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট। গত সোমবার ইন্টারনেট জায়ান্ট গুগল তাদের এই সামাজিক যোগাযোগের সাইট সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এটি ব্যবহারকারীদের ভিড়ে রীতিমতো নুইয়ে পড়ে।
এক্সপেরিয়েন হিটওয়াইজ নামের একটি ওয়েবসাইট ভিজিটর জরিপ সংস্থার তথ্যমতে, সোমবার গুগল প্লাসে ব্যবহারকারীদের আনাগোনা ছিল হাজার শতাংশেরও বেশি। সেদিনই গুগল কর্তৃপক্ষ এই সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। এর আগে কেবল জিমেইল ব্যবহারকারীরাই এটি ব্যবহার করতে পারত। তারা কাউকে আমন্ত্রণ পাঠালেই কেবল অন্যরা গুগল প্লাসে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারত।
হিটওয়াইজ আরও জানিয়েছে, উন্মুক্ত করে দেওয়ার প্রথম সপ্তাহে গুগল প্লাসে ভিজিটরের সংখ্যা এক কোটি ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে। যেখানে গত সপ্তাহে এতে ভিজিটরের সংখ্যা ছিল মাত্র ১১ লাখ। মাত্র এক সপ্তাহেই গুগল প্লাস বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহূত ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে অষ্টম স্থানে উঠে আসবে। যেখানে এক সপ্তাহ আগেই এটি ৫৪তম স্থানে অবস্থান করছিল।
Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-09-28/news/189519
Golam Kibria:
প্রথমবারের মতো চালু হলো ই-টেন্ডারপ্রক্রিয়া
প্রথমবারের মতো দেশে ইলেকট্রনিক টেন্ডার বা ই-টেন্ডারপ্রক্রিয়া চালু হয়েছে। গতকাল সোমবার থেকে চালু হওয়া এ প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সরকারি ক্রয়, অর্থাৎ ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পরিচালনা করা। এ পদ্ধতিতে ইন্টারনেটে বসে সরকারি ক্রয় কার্যক্রমে সহজে অংশ নেওয়া যাবে। ফলে সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
ই-জিপি বাস্তবায়নের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের আওতায় কাজ করছে সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ)। গতকাল সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের যোগাযোগ ও সামাজিক সচেতনতা পরামর্শক শফিউল আলম প্রথম আলোকে এসব তথ্য জানান। এ কার্যক্রমের ফলে টেন্ডারে অংশ নেওয়া ঠিকাদারদের আবেদনপত্র ও বাছাইপ্রক্রিয়া অনলাইনেই সম্পন্ন হবে। গত ২ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ইজিপি পোর্টালের (www.eprocure.gov.bd)। এর পর থেকেই মূলত ঠিকাদার, সরবরাহকারী, পরামর্শক ও ওই চারটি প্রতিষ্ঠানের ক্রয়কারী অফিসগুলোর জন্য নিবন্ধন উন্মুক্ত রয়েছে। গতকাল পর্যন্ত ইজিপি ব্যবস্থায় ২৩৭ জন ঠিকাদার নিবন্ধন করেছেন, যার মধ্যে চারজন বিদেশিও রয়েছেন।
ই-টেন্ডারিংয়ে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করতে প্রথমে ওয়েবসাইটে গিয়ে নিউ ইউজার রেজিস্ট্রেশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর যে ওয়েবপেজ খুলবে, সেখানে নিজস্ব ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, জাতীয়তা প্রভৃতি সব তথ্য দিয়ে সঠিকভাবে পূরণ করে পাঠাতে হবে। এরপর অনুমোদিত ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে তাঁর সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র স্ক্যান করে মেইলে পাঠাতে হবে। এরপর সব প্রক্রিয়া শেষে নিবন্ধন সম্পন্ন হবে। নিবন্ধন শেষে আবেদনকারীর মেইলে ও মুঠোফোনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বার্তা পৌঁছে যাবে। এরপর প্রতিবছর শুধু নির্দিষ্ট নবায়ন ফি দিতে হবে। জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রিফর্ম প্রজেক্ট-২-এর আওতায় সরকার দেশে ই-টেন্ডারিং চালু করেছে। ই-টেন্ডার পদ্ধতি চালুর মাধ্যমে দেশে টেন্ডার নিয়ে নানা ধরনের অনিয়ম কমে গিয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির নতুন একটি মাইলফলক তৈরি হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-04/news/190956
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version